আবার এসেছি ফিরে....

মাহবুবুল হক এর ছবি
লিখেছেন মাহবুবুল হক (তারিখ: শুক্র, ০৫/০৪/২০২৪ - ১:০৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সচলায়তনে আবার সচল হচ্ছি অনেক বছর পর। মডুদের ধন্যবাদ আমাকে খরচের খাতায় না ফেলার জন্য। অনেক লেখা পেয়ে গেলাম, বিশেষ করে কবিতাগুলো পেয়ে আনন্দে আত্মহারা। ফেসবুক থেকে বাঁচতে আর নিজের মতো করে লিখতে সচলায়তনে ফিরতে পেরে স্বস্তি লাগছে। ২০০৭ এ শুরু করেছিলাম, আজ ২০২৪। অনেকটা সময় পেরিয়ে গেছে। তবু এই সম্পর্ক অটুট আছে। ধন্যবাদ কর্তৃপক্ষকে।


পরীবাগে অঘ্রাজম, গোলযোগ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ৩০/০৩/২০২৪ - ১০:৫৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পরীবাগ স্থপতি মজলিষ (উরফে পস্থম) হতে কিছুদিন আগে
ফোন দিয়া ডেকেছিল মোরে
স্থপতি বন্ধু মুলফাজ পেন্ডেলবন্দি, বলেছিল, খেলায়েত পস্থমে আয়।
স্বরচিত কবিতা কিসু যা শুনিয়ে। ...টাকা কি বিরিক্ষে ধরে? চা-সমুচা
-চানাচুর পাবি।

খুশি মনে বাছা বাছা বনেদি কবিতা কিছু ফল্ডারে ভরে
চলে যাই পরীবাগে। ছুটকালে একটি স্থপতিনী হাবিবি মম কানে
কানে কয়েছিল, স্থপতির মোন


রণাঙ্গন ৭১: অপারেশন পানিহাতা

নুরুজ্জামান মানিক এর ছবি
লিখেছেন নুরুজ্জামান মানিক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৮/০৩/২০২৪ - ৭:৩৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

৪ ই ডিসেম্বর ১৯৭১ সকাল ৯ টায় মিত্রবাহিনীর অধিনায়ক কর্নেল রাও আমাদের ক্যাম্পে এসে নির্দেশ দিলেন সন্ধ্যা ৭টায় পাক বাহিনীর শক্তিশালী ঘাটি পানিহাতা আক্রমণ করতে হবে। তার নির্দেশ শুনে আমার কোম্পানির যোদ্ধারা কিছুটা ভড়কে গেল । কারণ, কিছুদিন আগে উক্ত ঘাটি আক্রমণ করতে গিয়ে মুক্তিবাহিনীর একজন কোম্পানি কমান্ডার সহ অনেক মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হয়েছে ।


তবারুক

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: রবি, ২৪/০৩/২০২৪ - ১২:৩০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তৃতীয়বার ফোন করার সময় মেজ আপা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে হুমকির সুরে বললেন, আপনি যদি আধ ঘন্টার মধ্যে ব্যবস্থা না নেন তাহলে আমি ডিআইজি সদরুল আনামকে ফোন করতে বাধ্য হবো। তিনি আমার মামাতো ভাই।

আগের দুইবার ফোন করে কাজ না হওয়াতে মেজ আপা তৃতীয়বারে ডিআইজি সদরুল আনামকে আমদানী করলেন।


সাদি মহম্মদ ও তাঁর বেল জার

তানভীর এর ছবি
লিখেছেন তানভীর (তারিখ: সোম, ১৮/০৩/২০২৪ - ৬:২৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

স্বনামধন্য রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী সাদি মহম্মদ আত্মহত্যা করেছেন। একাত্তরে অবাঙালিদের হাতে নিজের পিতাসহ আরো অনেকের নির্মম হত্যাকাণ্ড তিনি চাক্ষুষ দেখেছিলেন। সে বর্ণনা পড়ে যে কেউ শিউরে উঠতে বাধ্য। আত্মহত্যার পরে জানলাম সঙ্গীতশিল্পী হিসেবে খ্যাতি অর্জন করলেও রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি না পাওয়ায় তার মনে অভিমান ছিলো। শহীদজায়া হিসেবে তাঁর মাকে কোনো সম্মান দেয়া হয়নি তা নিয়েও ক্ষোভ ছিলো। এই রাজাকার ও পাকবান্ধব সমাজ


অনুবাদ - The Furnished Room by O. HENRY

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ১১/০৩/২০২৪ - ৭:৫৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নিউইয়র্ক শহরের পশ্চিম প্রান্তে যে পুরোনো লাল বাড়ি গুলো আছে তাদের বাসিন্দাদের মধ্যে কিছু সাদৃশ্য রয়েছে। এরা সবাই সাধারণত যাযাবর প্রকৃতির, অস্থির আর ঘড়ির কাঁটার মতো সদা গতিশীল।


বাংলাদেশে ট্রান্সজেন্ডার পরিচয়: ধোঁয়াশা, তত্ত্বকথা ও মানুষের জবানি

নাশতারান এর ছবি
লিখেছেন নাশতারান (তারিখ: মঙ্গল, ৩০/০১/২০২৪ - ১১:০৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[লেখার উদ্দেশ্য হিজড়া, ইন্টারসেক্স এবং ট্রান্সজেন্ডার পরিচয় স্পষ্ট করা। কারো কারো কাছে লেখাটা একটু দীর্ঘ মনে হতে পারে। ধৈর্য ধরে পড়ার অনুরোধ রইল।]


মায়াতরী

খেকশিয়াল এর ছবি
লিখেছেন খেকশিয়াল (তারিখ: শুক্র, ১৯/০১/২০২৪ - ২:৫৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

"ভাই পানি আছে?"

"আছে, মিনারেল না জগের পানি?"

"জগের পানিই দ্যান।"

লোকটা ঘাড় থিকা বড় একটা ছালার বস্তা ধপ্পড় কইরা নামায়া এক পাশে রাখলো। বস্তাওয়ালা গায়ে গতরে তাগড়া, বেশ গাইট্টা গুইট্টা। এই শীতের রাইতেও ঘাইমা পুরা গোছল কইরা ফালাইছে। মনে হয় অনেকক্ষণ ধইরাই সে এই বোঝা নিয়া বইয়া বেড়াইতাছে। কইত্থিকা আইতাছে, বুঝা গেল না। ওইপার যাইবো মনয়।


নামে কিবা আসে যায়!

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি
লিখেছেন ষষ্ঠ পাণ্ডব (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৭/০৮/২০২৩ - ১:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]১৯৬৭ সালে প্রকাশিত গ্যাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেজের উপন্যাস ‘নিঃসঙ্গতার একশ বছর’-এ (Cien años de Soledad) কর্নেল অরেলিয়ানো বুয়েন্দিয়া যখন হৃদয়ঙ্গম করেন চলমান গৃহযুদ্ধ নিস্ফলা, যুযুধান দুই পক্ষ কেবল নিজেদের ‘মর্যাদা’ রক্ষার দোহাই দিয়ে যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে তখন গভীর হতাশা থেকে তিনি আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নেন। তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক তাঁর বুকে আয়োডিন দিয়ে একটি বৃত্ত এঁকে দিয়েছিলেন। অপরাহ্ন তিনটে পন


কেমন আছেন?

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৯/০৬/২০২৩ - ১:৩৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বহুকাল পরে সচলায়তনে এলাম। আপনারা সবাই কেমন আছেন? সেইসব পুরানো দিন মনে পড়ে, যখন নিত্য নিত্য এই চত্বরে একবার করে ঢুঁ মেরে যেতেই হত। তখন প্রতিদিন এত লেখা উঠত, যে তাল রাখাই কঠিন ছিল।
কয়েক মাস হল একটা অ্যাপ নামিয়ে মোবাইলের স্ক্রীনে ছবি আঁকা শুরু করেছি। একেবারেই হাবিজাবি ছবি, বুঝতেই পারছেন জিনিসটা বুঝতে বুঝতেই দিন চলে যায়, ভালো আঁকা তো অনেক পরের ব্যাপার। তবু ভাবলাম সচলের বন্ধুদের দেখাই কয়েকটা ছবি।